একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন বিস্তারিত জেনে নিন
একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন সেই বিষয় নিয়ে আজকের আলোচনা। বর্তমান সারা বিশ্বে ইউটিউব শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়। এটি একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ারের গড়ার অপশনও।বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ ইউটিউব এ কনটেন্ট তৈরি করে আয় করছে। কিন্তু সফল ইউটিউবার হতে হলে শুধু ভিডিও আপলোড করলেই হবে না ।
এর জন্য পরিকল্পনা কৌশল অবলম্বন করা এবং ধৈর্য প্রয়োজন। কিভাবে একজন সফল ইউটিউবার হওয়া যায় চলুন এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নেয়া যাক। অবশ্যই আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে মনোযোগ দিয়ে সম্পন্ন পড়তে হবে। তাহলেই সাফল ইউটিউবার হওয়ার বিষয়ে জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন
- একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন
- ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করার জন্য উপযুক্ত নিচ নির্বাচন
- ইউটিউবে সাফল্যতা পাওয়ার জন্য মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করুন
- ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন
- ভিডিও ও অপটিমেশন অর্থাৎ SEO কৌশল
- দর্শকদের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখুন
- ইউটিউব থেকে যেভাবে আয় করবেন
- Youtube অ্যানালিস পর্যবেক্ষণ করুন
- ধৈর্য ও পরিশ্রম করতে হবে ইউটিউবে সাফল্য পেতে হলে
- লেখক এর মন্তব্যঃ একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন
একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন
একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন সেই বিষয়ে সঠিকভাবে না জানলে। আপনি ইউটিউব থেকে সফলতা মুখ দেখতে পাবেন না। এই জন্য ইউটিউবে সাফল্যতা পেতে হলে অবশ্যই কিছু ধাপ অবলম্বন করতে হবে সঠিকভাবে। ইউটিউব এমনই একটা প্লাটফরম যদি কেউ সঠিকভাবে এই প্লাটফর্মে চলে তাহলে অল্প কিছুদিনের ভিতরেই জনপ্রিয়তা লাভ করবে। এবং সাফল্য চাবিকাঠি পেয়ে যাবে। সফলতা অর্জন করতে হলে যে কোন একটি বিষয়বস্তু নির্বাচন করে ভিডিও অতএব কন্টেন বানাতে হবে।
আরোও পড়ুনঃ যে ভাবে ফ্রি লটারি খেলে টাকা ইনকাম করবেন
যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে কোনএকটি নিচ নির্বাচন না করে ভিডিও আপলোড করেন। তাহলে সেই চ্যানেল থেকে সফলতা পাওয়া অসম্ভব হবে। এজন্য যখন ইউটিউব তৈরি করবেন। অবশ্যই ইউটিউব নিচ বাছাই করে তৈরি করতে হবে। এবং চ্যানেলটি যে বিষয়ে হবে অবশ্যই সেই বিষয়ের উপরে ভিডিও তৈরি করবেন। তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারবেন। ভিডিও তৈরি করতে হলে অবশ্যই নিজে একটু ভাবতে হবে যে দর্শকরা কোনটার পরে বেশি ফোকাস দিচ্ছে।
এবং দর্শকরা কি দেখতে চাইছে সেই বিষয়ে নির্বাচন করে ভিডিও তৈরি করলে অবশ্যই আপনি একদিন সাফল্যর মুখ দেখতে পাবেন। এবং ভিডিও কোয়ালিটি সুন্দর করতে হবে। ভিডিওটি সুন্দরভাবে ধারণ করতে হবে। তাছাড়া ভিডিওর মধ্যে যদি আপনি ভয়েস ব্যবহার করেন তাহলে ভয়েস টি অবশ্যই খুব সুন্দর ভাবে রেকর্ডিং করবেন। যাতে আপনার কথা বুঝতে শুনতে সুবিধা হয় । চলুন আরো জানা যাক কোন কোন বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করবেন। আপনার বুঝতে এবং জানতে সুবিধা হবে।
ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করার জন্য উপযুক্ত নিচ নির্বাচন
ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করার জন্য অবশ্যই উপযুক্ত নিচ নির্বাচন করতে হবে। তা না হলে আপনি কোন বিষয়ে ভিডিও বানাবেন তা বুঝতে পারবেন না। ভিডিও বানানোর জন্য নিচ নির্বাচন করা জরুরী । নিচ এমন একটি বস্তু যেটাকে টার্গেট করে ভিডিও বানানো হয়। একটু খেয়াল রাখতে হবে যে নিচ নির্বাচন করবেন। অবশ্যই সেই নিজ আন্ডারে ভিডিও তৈরি করতে হবে। তাহলে ভিডিওটি দর্শকের দেখার আগ্রহ থাকবে।
ইউটিউব চ্যানেলের সাফল্য নির্বাচিত নির্ভর করে নিচ বা বিষয়বস্তু
নির্বাচনের ওপর। আপনি এমন একটি বিষয় বেছে নিন যা আপনাকে আকর্ষণ করবে এবং সেটি
নিয়ে ধারাবাহিকভাবে কন্টেন্ট তৈরি করবেন। ইউটিউব এর ভিডিও তৈরি করার জন্য
কিছু জনপ্রিয় নিচ নিয়ে আলোচনা করছি। এই নিচ থেকে আপনার পছন্দমত
একটি নিচ বেছে নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন।
- টেক রিভিউ
- ট্রাভেল ব্লগিং
- অনলাইন শিক্ষামূলক কনটেন্ট
- গেমিং
- ফুড ব্লগিং
- লাইফ স্টাইল ও মোটিভেশন
- সঙ্গীত
- নিত্য
- নাটক
- ফানি কনটেন্ট
- ছবি আঁকা
এখান থেকে আপনার যেই নিচ ভালো লাগে সেটা নির্বাচন করবেন। এবং সেটার ধারাবাহিক ভাবেই আপনি কন্টেন তৈরি করবেন। দেখবেন কিছুদিনের ভিতরেই আপনি সাফল্যের পথে পা দিতে পারছেন। আর এই সাফল্য আপনার দীর্ঘ মেয়াদ পর্যন্ত থাকবে। এজন্য কন্টিনিউ প্রতিনিয়ত ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করতে হবে তাহলেই আপনার সাফল্য ১০০% নিশ্চিত হবে।
ইউটিউবে সাফল্যতা পাওয়ার জন্য মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করুন
একজন সফল ইউটিউবার হতে যা যা প্রয়োজন। ইউটিউবে ফলতা পাওয়ার জন্য মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করা অবশ্যই জরুরি। কনটেন্ট যদি সুন্দর মনোমুগ্ধকর না হয় তাহলে কেউ দেখবে না। ভালো কনটেন্ট ইউটিউবে সফলতার মূল চাবিকাঠি। ভিডিওর মান যত ভাল হবে দর্শক ধরে রাখা তত সহজ হবে। ভিডিও তৈরি করতে হলে অবশ্যই ভালো মোবাইল অতএব ভালো ক্যামেরা ব্যবহার করতে হবে। আর ভয়েস রেকর্ড এর জন্য ভালো মাইক্রোফোন ব্যবহার করতে হবে। আমাদের দেশের অনেক ইউটিউবার আছে তারা কিন্তু সফলতা পায়নি।
এ সাফল্য তার পেছনে অনেক কিছু লুকিয়ে আছে সফলতা পেতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। পরিশ্রম না করলে আপনি সফলতা পাবেন না। এজন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধারণ করতে হবে প্রতিনিয়ত আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে হবে। আর অবশ্যই আপনি যেই বিষয়ের উপরে ভিডিও তৈরি করবেন। আপনার যেসব দর্শক ভিডিও পছন্দ করে আপনি যদি তার মধ্যে আবার অন্যরকম ভিডিও দেন। তাহলে আপনার দর্শক আপনার চ্যানেল থেকে সরে যাবে যার ফলে আপনার সফলতা পেতে বাধাগ্রস্তর হবে।
এজন্য সঠিক ভিডিও আপলোড করবেন খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করবেন। ভিডিও তৈরি করার সময় খুব ভেবেচিন্তে তৈরি করবেন। এমন ভাবে তৈরি করবেন ভিডিওটি দেখে আপনার ভিডিওর প্রতি আকর্ষণ হয়। আপনার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আপনার সাথে থাকে । বর্তমান যুগে যার কথাবার্তা ভাবভঙ্গি এবং উপস্থাপনা করার কৌশল সুন্দর সেই এখন বর্তমানে মানুষের কাছে পছন্দ পাত্র।
আরোও পড়ুনঃ সিপিএ মার্কেটিং কি এবং কিভাবে কাজ করে- তার বিস্তারিত আলোচনা
এজন্য আপনার ভিডিও বানানোর সময় অবশ্যই এমন করে তৈরি করবেন যাতে আপনার ভিডিওটি
দেখে বিরক্তিবোধ না হয়। কথার মাধ্যমে দর্শকদের মন জয় করতে হবে। চলুন
জেনে নেয়া যাক মান সম্পূর্ণ তৈরি করতে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
- উচ্চ মানের অডিও ভিডিও ব্যবহার করুন।
- আকর্ষণীয় ও তথ্যসমৃদ্ধ স্ক্রিপ্ট তৈরি করুন।
- ভালো লাইটিং ও ব্যাকগ্রাউন্ড নিশ্চিত করুন।
- উন্নত মানের এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
- থাম্বেল ও টাইটেল আকর্ষণীয় করুন।
- এবং ভালো ক্যামেরা ব্যবহার করুন।
- তাছাড়া ফোনের ক্যামেরাও ব্যবহার করতে পারেন।
ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন
ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করা অবশ্যই জরুরী। ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর থেকে অবশ্যই প্রতিদিন ১ থেকে ২টি করে ভিডিও আপলোড করতে হবে। তাহলে ভিডিওটি দর্শকদের মাঝে ছড়িয়ে যাবে। যার ফলে আপনার চ্যানেলে দর্শক সংখ্যা বাড়তে পারে। এজন্য প্রতিনিয়ত ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার দিকে নজর দিতে হবে। প্রত্যেকদিন সুন্দর সুন্দর ভিডিও তৈরি করে আপলোড করবেন এতে আপনার চ্যানেলর পারফরম্যান্স ভালো হবে। এবং খুব দূরত্ব এখান থেকে অধিক পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবে।
অবশ্যই চ্যানেল থেকে সফলতা পেতে হলে আপনাকে ভিডিও কন্টিনিউ আপলোড করতে হবে
চ্যানেলে। এভাবে ভিডিও আপলোড করার ফলে একদিন দেখবেন আপনার ভিডিও ভাইরাল হয়ে
গেছে। সে ভিডিও থেকে আপনার হিউজ পরিমাণ দর্শক সংখ্যা আপনার চ্যানেলে বেড়ে
গেছে। আর দর্শক সংখ্যা চ্যানেলে বাড়া মানেই চ্যানেলের আই ইনকাম বেড়ে
যাওয়া। জেনে নেয়া যাক কিভাবে নিয়মিত ভিডিও চ্যানেলে আপলোড করবেন।
একটি নির্দিষ্ট আপলোড সিডিউল মেনে চলুন।
- সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনটি ভিডিও আপলোড করুন।
- তাছাড়া যদি মনে করেন প্রত্যেকদিন ভিডিও আপলোড করবেন তাহলে আরো ভালো হবে।
- ট্রেন্ডিং বিষয়বস্তু নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন।
- দর্শকদের আগ্রহ ধরে রাখতে সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করুন।
ভিডিও ও অপটিমেশন অর্থাৎ SEO কৌশল
ভিডিও ও অপটিমেশন অর্থাৎ ভিডিও পারফরম্যান্স বাড়ানো। যদি ভিডিওর পারফরম্যান্স ভাল হয়। তাহলে কন্টেনটি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাবে। এবং ভিডিও SEO করলে তা খুব দ্রুত ভাইরাল হয়। আমরা অনেকেই ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করছি। কিন্তু দেখা যায় আমাদের ভিডিও ভাইরাল হয় না।৫ দিন ১০ দিন এমন এক বছর হয়ে যাচ্ছে কোনো ভিউ এর সংখ্যা নাই। আমাদের কিছু ভুল থাকার কারণে এই ভিডিও ভিউ হয় না। অবশ্যই সেই বিষয়টা জানতে হবে সেটা না জানলে ভিডিও ইউটিউবে রেঙ্কে আনা সম্ভব নয়।
প্রত্যেকটা প্লাটফর্মেই ভিডিও বলেন কনটেন্ট বলেন আর্টিকেল বলেন ইমেজ বলেন যে কোন জিনিস SEO না করলে মানুষের মাঝে ছড়ানে সম্ভব নয়। এজন্য ভিডিও তৈরি করার আগে SEO সম্পর্কে জানতে হবে।SEO করলে আপনার ভিডিওটি যে বিষয় বস্তুর উপর ভিডিও তৈরি করেছেন। কোন ব্যক্তি যদি ওই বিষয়বস্তু নিয়ে ইউটিউবে সার্চ করে আপনার ভিডিওটি তার সামনে শো করবে এটাই হচ্ছে SEO কাজ। কিছু বেসিক SEO সম্পর্কে জানা জাক।
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সময় অবশ্যই ভিডিওটা টাইটেল আকর্ষণীয় মনোমুগ্ধকর
ভাবে লিখবেন এবং ভিডিওর সাথে সম্পর্কিত ট্যাগ ব্যবহার করবেন। ভিডিও থাম্বেল এমন
ভাবে তরী করবেন। থাম্বেল দেখে কোন ব্যক্তি আপনার ভিডিওটি ওপেন করে। এবং ভিডিও
ডেসক্রিপশন ও ক্যাপশন যথারীতি ভাবে লিখুন ভিডিওর প্রথম ১০ সেকেন্ড আকর্ষণ করো
যাতে দর্শকরা পুরো ভিডিওটি দেখার জন্য আগ্রহ হয়।
দর্শকদের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখুন
- কমেন্টের উত্তর দিতে হবে।
- লাইফ সেকশন তৈরি করুন
- দর্শকদের ফিডব্যাক গ্রহণ করুন
- কমিউনিটি পোস্ট পোল ব্যবহার করুন
ইউটিউব থেকে যেভাবে আয় করবেন
সারা বিশ্বে লাখ লাখ মানুষ ইউটিউব ব্যবহার করছে এবং এই ইউটিউব থেকে তারা মাসে মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করছে। আবার অনেকেই দেখা যাচ্ছে youtube চ্যানেল খুলেছে ভিডিও আপলোড করছে। কিন্তু টাকা ইনকাম করতে পারছে না। ১ মাস .২ মাস প্রতিদিন ভিডিও ছাড়ে কিন্তু তাও দেখা যায় youtube এর পারফরম্যান্স ভালো নাই কেউ ভিডিও দেখে না। ভিডিও অবশ্যই তৈরি করতে এমনভাবে। যাতে ভিডিও ৫-৬ সেকেন্ড আকর্ষণ করে এবং ভিডিও সুন্দরভাবে তৈরি করতে হবে।
তাহলে সেই ভিডিওটি খুব দূরত্ব ভাইরাল হবে। ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই
ইউটিউব এর কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। তারপরে ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে
সবাই ইনকাম করতে পারেবে। যদি সেই সত্যগুলো পূরণ করতে পারেন। যখন আপনার চ্যানেলে
নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে পারবেন। তখন আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে আয় করার প্রধান উপায় এবং শর্তগুলো হচ্ছে।
- ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামঃ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করতে হবে।
- স্পন্সরশীপ ও ব্যান্ড ডিলঃ বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে পণ্য প্রচারের জন্য পেমেন্ট দেবে।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ ভিডিওতে পণ্য রিভিউ দিয়ে কমিশন অর্জন করতে পারবেন।
- মেম্বারশিপ ও সুপার চ্যাটঃ দর্শকদের কাছ থেকে ডোনেশন ও মেম্বারশিপ ফি নিতে পারবে।
- নিজস্ব পণ্য বিক্রয়ঃ নিজের ব্যান্ড তৈরি করে পণ্য বিক্রয় করে আয় করতে পারেন।
কিউফুল ওয়েবসাইটতের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url