নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে এর জন্য-সেরা ইসলামিক নাম বেছে নিন

নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে এর জন্য রাখতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য এই আর্টিকেল থেকে আপনার ছোট্ট মেয়ের জন্য সুন্দর ইসলামিক নাম বাছাই করে নিতে পারবেন এই জন্য আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।নবজাতকের নামকরণ শুধু পরিচয়ের মাধ্যম নয় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এবং ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। ইসলাম ধর্মে নামের বিশুদ্ধতা ও অর্থের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একটি সুন্দর ও অর্থবহ নাম শিশুর ব্যক্তিত্ব ও ভবিষ্যৎ জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

নবজাতকের-ইসলামিক-সুন্দর-নাম-মেয়ে

নবজাতক কন্যার জন্য এমন একটি নাম নির্বাচন করা উচিত। যা তার চারিত্রিক গুণাবলী, নৈতিকতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে।ইসলামে এমন অনেক নাম রয়েছে, যেগুলো কুরআন, হাদিস ও ইসলামের মহীয়সী নারীদের জীবনী থেকে অনুপ্রাণিত।যা নবজাতক কন্যার জন্য আশীর্বাদস্বরূপ হতে পারে।এই আর্টিকেলে আমরা নবজাতক মেয়েদের জন্য চমৎকার ইসলামিক নাম ও অর্থ তুলে ধরব। ইসলামী আদর্শ অনুযায়ী, একটি সুন্দর নাম রাখা শুধু শিশুর জন্য নয়, বরং তা তার পরিবার ও সমাজের জন্যও সম্মানের বিষয়। আসুন, নবজাতক কন্যার জন্য সেরা ইসলামিক নামগুলোর জেনে নি।

পোস্ট সূচিপত্রঃ নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে এর জন্য সেরা নামগুলো দেখে নিন

নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে

নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে এর জন্য যেহেতু রাখতে চাচ্ছেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়া শুরু করুন। মেয়ের মা বাবা হিসেবে আপনার কর্তব্য ইসলামিক সুন্দর নাম রাখা।নবজাতকের নাম রাখা শুধু একটি পরিচয়ের মাধ্যম নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। প্রতিটি নামের একটি নির্দিষ্ট অর্থ ও তাৎপর্য রয়েছে, যা একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব ও পরিচয়ে প্রভাব ফেলে। ইসলামে নাম রাখার ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতা ও সুন্দর অর্থের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.) ভালো ও অর্থবহ নাম রাখার নির্দেশ দিয়েছেন এবং তিনি নিজেও অনেক সাহাবির নাম পরিবর্তন করে সুন্দর অর্থপূর্ণ নাম রেখেছেন।

একটি সুন্দর নাম শুধু পরিচয় বহন করে না, এটি শিশুর চারিত্রিক গঠনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নবজাতক কন্যার জন্য একটি সুন্দর, অর্থবহ ও ইসলামিক নাম বেছে নেওয়া উচিত, যা তার ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ হয়। এমন নাম রাখা উচিত, যা সহজে উচ্চারণযোগ্য ও শ্রুতিমধুর। পবিত্র কুরআন, হাদিস ও ইসলামিক ইতিহাস থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে সন্তানের নাম রাখা সর্বোত্তম। অনেক সময় অজ্ঞতার কারণে মানুষ ভুল অর্থবোধক বা কঠিন নাম রাখে, যা এড়িয়ে চলা উচিত। নামের অর্থ সুন্দর ও ইতিবাচক হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ব্যক্তির উপর মানসিক প্রভাব ফেলে।

ইসলামিক ঐতিহ্য অনুযায়ী, শিশুর নাম রাখার উত্তম সময় হল জন্মের পর সপ্তম দিন, যেদিন আকিকা সম্পন্ন করা হয়। নামকরণের মাধ্যমে একজন নবজাতক তার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক পরিচয় লাভ করে। একজন ভালো নাম শিশুর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে এবং তাকে একটি ভালো চরিত্র গঠনে অনুপ্রাণিত করে।ইসলামে কেবলমাত্র অর্থবোধক নামকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।

আরোও পড়ুনঃ স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় গুলো কি কি জেনে নিন

বরং নামের উচ্চারণ ও শুদ্ধতার দিকেও লক্ষ্য রাখা হয়েছে। নাম রাখা একটি মহান দায়িত্ব, তাই এটি গুরুত্ব সহকারে নির্বাচন করা উচিত।নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম রাখার জন্য আরো নাম দেখে এবং জেনে নিন।ইসলামে সন্তানের নাম রাখার ক্ষেত্রে অর্থবহ ও শ্রুতিমধুর নাম বেছে নিতে বলা হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেছেন—  

“তোমরা তোমাদের সন্তানদের সুন্দর নাম রাখো।”(আবু দাউদ, ৪৯৪৮)  

নবজাতক মেয়ের জন্য ইসলামিক সুন্দর নাম ও অর্থ

  • আয়েশা | মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী, জীবন্ত, সুস্থ |
  • ফাতিমা | মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম, নিষ্পাপ |
  • মারিয়াম| ঈসা (আ.)-এর মা, পবিত্র নারী |
  • হাফসা | মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী, শিক্ষিত ও প্রজ্ঞাবান |
  • খাদিজা | মহানবী (সা.)-এর প্রথম স্ত্রী, সম্মানিত |
  • জাহরা | উজ্জ্বল, দীপ্তিময় |
  • নূরিন| আলো, উজ্জ্বলতা |
  • সাফা | পবিত্রতা, নির্মলতা |
  • রাইহানা | সুগন্ধি ফুল, সৌন্দর্য |
  • যয়নাব| মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম, সুগন্ধি গাছ |
  • লুবাবা| বিশুদ্ধ, চেতনাসম্পন্ন |
  • সুমাইয়া | প্রথম নারী শহীদ, সম্মানিত |
  • তাহমিনা | শক্তিশালী, বুদ্ধিমতী |
  • আইমান | আশীর্বাদপ্রাপ্ত, শুভ |
  • হুমাইরা | গোলাপী লাল, মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী আয়েশার ডাকনাম |
  •  ইলহাম | অনুপ্রেরণা, প্রজ্ঞা |
  • শাজিয়া | সম্মানিত, মহিমান্বিত |
  •  রুকাইয়া | মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম, কোমল স্বভাবের |
  • মাহিরা | জ্ঞানী, দক্ষ |
  •  নাবিলা| মহৎ, বুদ্ধিমতী |

নাম রাখার সময় কিছু করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়

করণীয়:

  • নামের অর্থ সুন্দর ও অর্থবহ হতে হবে।  
  • নামটি সহজে উচ্চারণযোগ্য ও শ্রুতিমধুর হওয়া উচিত।  
  • মহানবী (সা.) ও সাহাবিয়াদের নাম অনুসরণ করা যেতে পারে।  

বর্জনীয়:

  • এমন নাম পরিহার করা উচিত যা খারাপ অর্থ বহন করে।  
  • শিরক বা অন্য ধর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট নাম এড়িয়ে চলা উচিত।  
  • কঠিন বা জটিল নাম পরিহার করা ভালো।  

নবজাতক মেয়ের জন্য ৯৬ টি সেরা বাছায়কৃত ইসলামিক সুন্দর নাম ও অর্থ

একটি সুন্দর নাম শিশুর ব্যক্তিত্ব গঠনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। নবজাতক মেয়ের জন্য ইসলামিক নাম নির্বাচন করার সময় অবশ্যই সহজ উচ্চারণযোগ্য, সুন্দর অর্থবোধক এবং ধর্মীয়ভাবে গ্রহণযোগ্য নাম বেছে নেওয়া উচিত। যেমন, আবিদা (ইবাদতকারী), আইশা (জীবন্ত, সুস্থ), আরুশা (সম্মানিত, মহৎ) নামগুলো অত্যন্ত অর্থবহ।

একইভাবে, হাফসা (মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী, শিক্ষিত), রাইহানা (সুগন্ধি ফুল), সুমাইয়া (প্রথম নারী শহীদ) নামগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্বও আছে। এছাড়া, মাহিরা (দক্ষ, জ্ঞানী), নাবিলা (মহৎ, বুদ্ধিমতী), ওয়াসিয়া (উদার, প্রশস্ত) নামগুলোও আধুনিক ও অর্থবহ। তাছাড়া নবজাতক মেয়ের জন্য ৯৬ টি সেরা বাছাইকৃত ইসলামিক সুন্দর নাম নিচে দেওয়া হল।

  1. আবিদা – ইবাদতকারী নারী 
  2. আদিবা – বিনয়ী, সভ্য
  3. আফরীন – প্রশংসনীয়
  4. আইমান – আশীর্বাদপ্রাপ্ত, সৌভাগ্যবান
  5. আইশা – জীবন্ত, মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী
  6. আনিসা – ভালো বন্ধু
  7. আমাতুল্লাহ – আল্লাহর দাসী
  8. আরিবা – জ্ঞানী, বুদ্ধিমতী
  9. আরুশা – ঐশ্বর্য, সম্মান
  10. আসিলা – মহৎ বংশজাত
  11. আসফিয়া – পবিত্র, বিশুদ্ধ
  12. ইলহাম – অনুপ্রেরণা
  13. ইজরা – রাতের সফর
  14. ইমারা – জ্ঞানী ও নেতৃত্বগুণ সম্পন্ন
  15. ইফরা – আনন্দ, উপহার
  16. উমাইমা – ছোট মা
  17. উম্মে হানী – মহানবী (সা.)-এর আত্মীয়ার নাম
  18. উনাইজা – কোমল, মিষ্টি স্বভাবের
  19. এজাজ – সম্মান, মর্যাদা
  20. এলিনা – বুদ্ধিমতী, আলোকিত
  21. ওয়াফা – বিশ্বস্ততা, আনুগত্য
  22. ওমাইরা – উজ্জ্বল, আলোকিত
  23. ওসিলা – যোগ্য, মহৎ
  24. করিমা – দয়ালু, দাতা
  25. কাউসার – জান্নাতের বিশেষ ঝর্ণাধারা
  26. কামিলা – পরিপূর্ণ, সম্পূর্ণ
  27. কাসরুন – শান্তির প্রতীক
  28. খাদিজা – মহানবী (সা.)-এর প্রথম স্ত্রী
  29. খাইরুননিসা – সেরা নারী
  30. খুজাইমা – বুদ্ধিমতী
  31. গুলরুখ – সুন্দর মুখশ্রী
  32. গাউসিয়া – সহায়তাকারী
  33. ঘায়দা – কোমল ও নম্র
  34. ছাবিনা – বাতাসের মতো কোমল
  35. ছুমাইয়া – প্রথম নারী শহীদ
  36. ছানজিদা – বুদ্ধিদীপ্ত
  37. জাহরা – উজ্জ্বল, দীপ্তিময়
  38. জান্নাতুল ফেরদৌস – জান্নাতের শ্রেষ্ঠ স্থান
  39. জুবাইদা – উৎকৃষ্ট, বিশুদ্ধ
  40. জাকিয়া – পবিত্রতা, উজ্জ্বলতা
  41. হাফসা থেকে মাহিরা পর্যন্ত
  42. হাফসা – মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী, শিক্ষিত
  43. হুমাইরা – গোলাপী লাল, আয়েশার ডাকনাম
  44. হালিমা – ধৈর্যশীল, দয়ালু
  45. হানিয়া – সুখী, আনন্দময়
  46. হুদা – সঠিক পথ
  47. হুরাইরা – বিড়ালের মতো স্নেহশীল
  48. রাইহানা – সুগন্ধি ফুল
  49. রুকাইয়া – মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম
  50. রুবাইয়া – সম্মানিত নারী
  51. রাহিলা – সফরকারী
  52. রিদওয়ানা – সন্তুষ্টিদায়ক
  53. রাবিয়া – বসন্ত, প্রসন্নতা
  54. রাইদা – নেতা, পথপ্রদর্শক
  55. লায়লা – রাত্রি, সৌন্দর্য
  56. লুবাবা – বিশুদ্ধ, বুদ্ধিদীপ্ত
  57. লায়িবা – স্বর্গীয় পরী
  58. লিনা – কোমল, নমনীয়
  59. লুয়াই – দৃঢ়তা
  60. মারিয়াম – ঈসা (আ.)-এর মা, পবিত্র
  61. মাহিরা – দক্ষ, জ্ঞানী
  62. নাবিলা থেকে ইয়াসমিন পর্যন্ত
  63. নাবিলা – মহৎ, বুদ্ধিমতী
  64. নাদিয়া – আহ্বানকারী
  65. নাজমা – তারা, উজ্জ্বল
  66. নাহিদা – মহৎ, বিশুদ্ধ
  67. নূরিন – আলো, দীপ্তি
  68. নাইলা – বিজয়ী
  69. নাবিহা – স্মার্ট, জ্ঞানী
  70. নওফাল – দানশীলতা
  71. নাশিতা – চঞ্চল
  72. নুহা – প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা
  73. সালমা – নিরাপদ, প্রশান্ত
  74. সানা – গৌরব, প্রশংসা
  75. সাফা – নির্মলতা
  76. সুমাইয়া – প্রথম নারী শহীদ
  77. সাজিদা – সিজদাকারী
  78. সাদিয়া – শুভকামনা
  79. সাবিহা – সুন্দর
  80. সায়মা – রোজাদার
  81. সারাহ – খুশি, আনন্দ
  82. সাদাফ – মুক্তা
  83. তাহমিনা – বুদ্ধিমতী, শক্তিশালী
  84. তাবাসসুম – মিষ্টি হাসি
  85. তামান্না – আকাঙ্ক্ষা
  86. তাহিয়া – অভিনন্দন
  87. তাজবিন – বুদ্ধিদীপ্ত
  88. উম্মে সালমা – মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী
  89. উজমা – শ্রেষ্ঠ
  90. উলফাত – ভালবাসা
  91. ওয়াসিয়া – উদার, প্রশস্ত
  92. ওরিবা – বিচক্ষণ
  93. ওয়ালিদা – মা, জন্মদাত্রী
  94. ইয়াসমিন – সুগন্ধি ফুল
  95. আয়েশা -মহানবী (সা.)-এর স্ত্রী, জীবন্ত, সুস্থ |
  96. ফাতিমা -মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম, নিষ্পাপ 

জ দিয়ে শুরু ৯৬টি ইসলামিক মেয়েদের নাম ও অর্থ

জ  দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম রাখতে চাচ্ছেন তাহলে এই নামগুলো আপনার জন্য। আপনি এখান থেকে আপনার পছন্দমত নাম বেছে নিতে পারেন। এখানে যে নামগুলো দেয়া আছে সম্পূর্ণ ইসলামিক নাম। নাম একটি শিশুর ভবিষ্যৎ যেমন নাম রাখবেন শিশু সেই নামের অসিলায় শিক্ষা গ্রহণ করবে। এজন্য প্রত্যেক শিশুর ইসলামিক নাম রাখতে হবে। আর অবশ্যই নাম রাখার সময় নামের অর্থ জানতে হবে, জেনে তারপরে সেই নামটি চয়েস করে  নাম রাখতে হবে। নিচেই জ দিয়ে শুরু ১০০টি ইসলামিক মেয়েদের নাম দেয়া হলো।

1. জাহরা (زهرة) – উজ্জ্বল, দীপ্তিময়  

2.জান্নাত (جنة) – স্বর্গ, বেহেশত  

3.জান্নাতুল ফেরদৌস (جنة الفردوس) – জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তর  

4. জুহরা (زهراء) – উজ্জ্বল, আলোকিত  

5. জুলফিয়া (زلفى) – আল্লাহর নৈকট্য  

6. জাইনা (زينة) – সৌন্দর্য, শোভা  

7. জায়েদা (زائدة) – বৃদ্ধি, উন্নতি  

8.জাহিদা (زاهدة) – ধর্মনিষ্ঠ, সংযমী  

9. জামিলা (جميلة) – সুন্দরী, মনোরম  

10. জুনায়রা (جنيرة) – ক্ষুদ্র পরী, সুন্দর ফুল  

11.জানিসা (جانسة) – বন্ধুত্বপূর্ণ, সহানুভূতিশীল  

12. জুনাইদা (جنيدة) – পরিশ্রমী, দয়ালু  

13. জুনায়নাহ (جنينة) – ছোট বাগান  

14.জারিয়া (جارية) – প্রবাহিত, তরুণী  

15. জাহানারা (جهان آرا) – পৃথিবীর শোভা  

16. জাহান্নারা (جهان نارة) – পৃথিবীর আলো  

17. জোহাইরাহ (زهيرة) – ছোট ফুল  

18.জামিয়া (جامعة) – জ্ঞানী, সংগ্রহশীল  

19. জিবরিয়া (جبرية) – শক্তিশালী, সম্মানিত  

20.জেবিন (جبين) – কপাল, সম্মানের প্রতীক  

21.জোহুরা (زوهرة) – উজ্জ্বলতা, দীপ্তি  

22.জাহিদা (زاهدة) – সংযমী, ধর্মপরায়ণ  

23.জুনেইরাহ (جنيرة) – ছোট ফুল, কোমল  

24.জারিন (زارين)– সোনার মতো উজ্জ্বল  

25. জারিয়া (جاريا) – প্রবাহিত, বুদ্ধিদীপ্ত  

26.জুহেইরাহ (زهيرة) – ছোট উজ্জ্বল ফুল  

27.জাহনবীন (جهان بين) – বিশ্বদর্শী  

28.জিহান (جيهان) – পৃথিবী, মহাবিশ্ব  

29.জাইফুননেসা (زيف النساء) – মহিলাদের সৌন্দর্য  

30.জুবাইদা (زبيدة) – উৎকৃষ্ট, বিশুদ্ধ  

31. জাহনবাজ (جهان باز) – নির্ভীক, সাহসী  

32.জাইনাব (زينب) – মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম  

33.জাফরিন (جفرين)– সফল, বিজয়ী  

34. জুহুর (زهور) – ফুল, প্রস্ফুটিত  

35. জাকিয়া (زكية) – পবিত্রতা, উজ্জ্বলতা  

36. জামান (زمان)– সময়, যুগ  

37. জুনেইদা (جنيدة) – যোদ্ধা, বিজয়ী  

38. জাহরা নূর (زهرة نور) – উজ্জ্বল ফুলের আলো  

39. জোবাইরা (زبيرة) – প্রশংসনীয়, মহান  

40. জিলান (جيلان)– শক্তিশালী, শুদ্ধ  

41. জোহার (جوهر)– রত্ন, মূল্যবান বস্তু  

42.জিহানা (جيهانة) – মহাবিশ্ব, সম্মানিত  

43.জোহাইরা (زوهيرة) – আলো, দীপ্তি  

44. জাওয়াহির (جواهر) – রত্ন, মূল্যবান পাথর  

45. জীবান (جيبأن)– চমৎকার, আকর্ষণীয়  

46. জামানিয়া (زمانية) – কালের প্রতিচ্ছবি  

47. জুহাইনা (زهينة)– শান্ত, কোমল  

48. জারিনা (زارينا) – রানী, সম্রাজ্ঞী  

49. **জাইদাহ (زائدة) – সমৃদ্ধ, উন্নত  

50. জালিফা (جالفة)– নেতৃত্বগুণ সম্পন্ন  

51. জারিফা (ظريفة) – মার্জিত, আকর্ষণীয়  

52. জুওহারা (جوهره) – মহামূল্যবান  

53. জানান (جانان) – হৃদয়ের রানী  

54. জাহবা (جهباء)– ধৈর্যশীল  

55. জিবরিয়া (جبرية)– শক্তি, মর্যাদা  

56. জাহরা তাসনিম (زهرة تسنيم) – জান্নাতের ঝর্ণাধারা  

57. জোহারা (زهرة)– ফুল, পবিত্রতা  

58. জাহিন (زاهين) – বুদ্ধিমতী, প্রজ্ঞাবান  

59. জোবাইদা (زبيدة) – শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক  

60. জুলিয়া (جوليا)– কোমল, মিষ্টি  

61. জাইরা (زائرة) – আগন্তুক, দর্শক  

62. জামানত (زمانة) – প্রতিশ্রুতি  

63. জাসমিন (ياسمين)– সুগন্ধি ফুল  

64. জানাতুল মাওয়া (جنة المأوى)– জান্নাতের আবাসস্থল  

65.জোহরা বিনতে সাদিক (زهرة بنت صادق) – সত্যবাদীর কন্যা  

66. জাবিয়া (جابية) – সংগ্রহশীল  

67. জান্নাতুল ওসিলা (جنة الوسيلة) – জান্নাতের একটি স্তর  

68. জোহাইলা (زوهيلة)– সূর্যের কিরণ  

69.জাবিন (جبين) – সম্মানের প্রতীক  

70.জাহরা রাহিমা (زهرة رحيمة) – দয়ালু উজ্জ্বল ফুল  

71.জারিনাহ (زارينة) – সোনালী  

72.জিবরিনা (جبرينة) – সাহসী, শক্তিশালী  

73.জোহাইর (زهير) – উজ্জ্বল  

74.জাহরা ফাতিমা (زهرة فاطمة) – মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম  

75.জাফরান (زعفران) – সুগন্ধি  

76.জোবাইরা ফারহানা (زبيرة فرحانة)– আনন্দময়  

77.জারিফুন নাহার (ظريف النهار) – দিনের সৌন্দর্য  

78. জীবানা (جيبانا)– চমৎকার  

79.জাইফুন নাহার (زيف النهار)– দিনের আলো  

80. জাহিদা মুনতাসির (زاهدة منتصر) – বিজয়ী ধর্মপ্রাণ  

81.জানাতুন নাজাত (جنة النجاة) – মুক্তির জান্নাত  

82.জুলফিয়াহ (زلفية) – নৈকট্যের প্রতীক  

83.জাইরুন নাহার (زائر النهار)– দিনের আলো  

84.জোহারা বাশিরা (زهرة بشيرة) – সুসংবাদ দানকারী ফুল  

85.জান্নাতুন নূর (جنة النور) – আলোয় পরিপূর্ণ জান্নাত  

86.জারিন তাসনিম (زارين تسنيم) – জান্নাতের ঝর্ণাধারা  

87.জাহরা আরিফা (زهرة عارفة) – জ্ঞানী উজ্জ্বলতা  

88.জাহিদা সাদিয়া (زاهدة سعيدة) – ধর্মপ্রাণ সুখী  

89.জোবাইরা আমিনা (زبيرة أمينة) – বিশ্বস্ত  

90.জান্নাতুল হাবিবা (جنة الحبيبة) – প্রিয় জান্নাত  

91.জোহরা আরফা (زهرة عرفة)– উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন  

92.জুলফা রিদওয়ানা (زلفى رضوانة) – জান্নাতের আনন্দ  

93.জুনায়রা সালমা (جنيرة سلمة) – নিরাপদ  

94.জাইদা মিরা (زائدة ميرة) – উন্নত  

95.জোহুরা ফারাহ (زهورة فرح)– আনন্দময়  

96.জোহরা হাসিনা (زهرة حسينة)– সুন্দর

নবজাতকের-ইসলামিক-সুন্দর-নাম-মেয়ে

  'ম' দিয়ে শুরু ৯২টি ইসলামিক মেয়েদের নাম  ও অর্থ

ম দিয়ে আপনার পছন্দের নাম দেয়া হলো।এখান থেকে আপনার যে নামটি পছন্দ হয় সেই নামটি আপনার মেয়ের জন্য রাখতে পারেন।একজন ব্যক্তির সর্বোচ্চ পরিচয় নামের কারনের হয়। এইজন্য নামের অর্থ জেনে সুন্দর নাম রাখতে হবে। এখানে ম দিয়ে ৯২ টি নাম দেয়া হলো।

আরোও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীর মধু খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন

  1. মাইশা (ميشا) – জীবন্ত, আনন্দময়
  2. মাহিয়া (ماهية) – সুন্দরী, চাঁদের আলো
  3. মারিয়াম (مريم) – পবিত্র নারী, হযরত ঈসা (আ.)-এর মায়ের নাম
  4. মাহিরা (ماهرة) – দক্ষ, প্রতিভাবান
  5. মুনিরা (منيرة) – উজ্জ্বল, আলো ছড়ানো
  6. মালিহা (مليحة) – সুন্দরী, আকর্ষণীয়
  7. মাহজাবিন (ماه جبين) – চাঁদমুখী, সুন্দর
  8. মাইমুনা (ميمونة) – কল্যাণময়, বরকতময়
  9. মুসফিরা (مصفرة) – উজ্জ্বল, দীপ্তিময়
  10. মুদাসসিরা (مدثرة) – আবৃত, শালীন
  11. মুশফিকা (مشفقه) – দয়ালু, মমতাময়ী
  12. মাহফুজা (محفوظة) – সংরক্ষিত, রক্ষিত
  13. মালাক (ملاك) – দেবদূত
  14. মালাকা (ملكة) – রানী, শাসক
  15. মাযিদা (مازدة) – দানশীল, মহানুভব
  16. মাহমুদা (محمودة) – প্রশংসিত, সম্মানিত
  17. মালিহা জান্নাত (مليحة جنة) – জান্নাতের সুন্দরী
  18. মুনতাহা (منتهى) – সীমা, চূড়ান্ত পর্যায়
  19. মাহবুবা (محبوبة) – প্রিয়, ভালোবাসার
  20. মাওয়াহ (موهبة) – আল্লাহর উপহার
  21. মাইয়াসা (مياسة) – চকমক করা, দীপ্তিময়
  22. মিশকাত (مشكاة) – আলো, আলোকিত স্থান
  23. মাসরুরা (مسرورة) – আনন্দিত, সুখী
  24. মুফিদা (مفيدة) – উপকারী, জ্ঞানী
  25. মুজাহিদা (مجاهدة) – সংগ্রামী, পরিশ্রমী
  26. মুজতাহিদা (مجتهدة) – অধ্যবসায়ী, সাধনাকারী
  27. মুহাইমিনা (مهيمنة) – অভিভাবক, রক্ষক
  28. মাহনাজ (ماه ناز) – চাঁদের সৌন্দর্য
  29. মারহাবা (مرحبا) – শুভেচ্ছাসূচক, স্বাগত
  30. মাহনূর (ماه نور) – চাঁদের আলো
  31. মুবাশশিরা (مبشرة) – সুসংবাদদাতা
  32. মাইসারা (ميسرة) – স্বচ্ছলতা, সহজতা
  33. মুত্তাকিয়া (متقية) – ধার্মিক, সংযমী
  34. মারওয়া (مروة) – পবিত্র পাহাড়, উদারতা
  35. মারজানা (مرجانة) – প্রবাল, মুক্তা
  36. মুসারাহ (مسارعة) – তৎপর, দ্রুত
  37. মাহনিশা (ماه نيشا) – চাঁদের রাত্রি
  38. মারহুমা (مرحومة) – রহমতপ্রাপ্ত, কল্যাণময়
  39. মুছহিনা (مصحنة) – রক্ষা করা, সংরক্ষণ
  40. মুজতাবা (مجتبى) – নির্বাচিত, প্রিয়
  41. মিরিয়াম (ميريام) – হযরত মরিয়ম (আ.)-এর নাম
  42. মুহতারিমা (محترمة) – সম্মানিত
  43. মাসফিয়া (مصفية) – পবিত্র, বিশুদ্ধ
  44. মুহায়মিনা (مهيمنة) – অভিভাবক
  45. মুহসিনা (محسنة) – কল্যাণকারী
  46. মাওসুমা (موسومة) – সম্মানিত
  47. মুনাওয়ারা (منورة) – আলোকিত, দীপ্তিময়
  48. মাহজাবা (ماه جبا) – চাঁদের শোভা
  49. মারজুবা (مرجوبة) – সম্মানিত
  50. মাইসুন (ميسون) – সুন্দর মুখশ্রী
  51. মাশহুরা (مشهورة) – বিখ্যাত, পরিচিত
  52. মাহিনূর (ماه نور) – চাঁদের আলো
  53. মুনতাজিরা (منتظرة) – অপেক্ষমাণ
  54. মুমিনা (مؤمنة) – ঈমানদার
  55. মারইয়া (مارية) – হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর স্ত্রীর নাম
  56. মাহাতাব (ماهتاب) – জোছনা, চাঁদের আলো
  57. মুবিনা (مبينة) – সুস্পষ্ট, পরিস্কার
  58. মাহেনূর (ماه نور) – উজ্জ্বল আলো
  59. মুনীবা (منيبة) – অনুগত, আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তনকারী
  60. মাজিদা (ماجدة) – মহিমান্বিত
  61. মুবারাকা (مباركة) – বরকতময়
  62. মালিকা (ملكة) – রানি, রাজকুমারী
  63. মাইয়াম (ميام) – সুখী, শান্তিপূর্ণ
  64. মাজলুমা (مظلومة) – নির্যাতিত
  65. মাহনাজিন (ماه نازين) – চাঁদের সৌন্দর্যের মালা
  66. মুন্নাত (منة) – আল্লাহর অনুগ্রহ
  67. মাহসিন (محسن) – কল্যাণপ্রাপ্ত
  68. মাসুরা (مسرورة) – আনন্দিত
  69. মুহতারামা (محترمة) – সম্মানিত নারী
  70. মাসলুমা (مظلومة) – নিরপরাধ
  71. মারওয়া জান্নাত (مروة جنة) – জান্নাতের পবিত্র পাথর
  72. মাহজাবিন নূর (ماه جبين نور) – উজ্জ্বল চাঁদের আলো
  73. মারজান (مرجان) – প্রবাল
  74. মুশফিকা জান্নাত (مشفقه جنة) – দয়ালু জান্নাত
  75. মুত্তাকিয়া জান্নাত (متقية جنة) – জান্নাতের ধার্মিক নারী
  76. মাহজাবিন রাহিমা (ماه جبين رحيمة) – দয়ালু চাঁদমুখী
  77. মাইমুনা ফারাহ (ميمونة فرح) – আনন্দময় সৌভাগ্যবান
  78. মারিয়া জান্নাত (مارية جنة) – জান্নাতের শুভ্রতা
  79. মাশহুরা নূর (مشهورة نور) – আলোয় বিখ্যাত
  80. মাহজাবিন হাসিনা (ماه جبين حسينة) – সুন্দরী চাঁদমুখী
  81. মাইমুনা আমিনা (ميمونة أمينة) – বিশ্বস্ত
  82. মালিহা বুশরা (مليحة بشري) – সুসংবাদদাতা সুন্দরী
  83. মুমিনা তাহিরা (مؤمنة طاهرة) – পবিত্র ঈমানদার
  84. মারিয়া মাহনূর (مارية ماه نور) – চাঁদের আলোয় শুভ্রতা
  85. মাহজাবিন জান্নাত (ماه جبين جنة) – জান্নাতের চাঁদমুখী
  86. মাসরুরা রাহিমা (مسرورة رحيمة) – দয়ালু ও আনন্দিত
  87. মুহসিনা জান্নাত (محسنة جنة) – জান্নাতের কল্যাণপ্রাপ্ত
  88. মাহফুজা আমিনা (محفوظة أمينة) – রক্ষিত বিশ্বস্ত
  89. মুজতাহিদা সালমা (مجتهدة سلمة) – শান্ত অধ্যবসায়ী
  90. মালিহা রিদওয়ান (مليحة رضوان) – জান্নাতের সৌন্দর্য
  91. মাইমুনা হাসিনা (ميمونة حسينة) – সৌভাগ্যবান সুন্দরী
  92. মাহজাবিন সাফা (ماه جبين صفاء) – বিশুদ্ধ চাঁদমুখী

অ দিয়ে শুরু ৯২টি ইসলামিক মেয়েদের নাম ও অর্থ

অদিবা (أديبة) – ভদ্র, শিক্ষিত
অফিফা (عفيفة) – পবিত্র, চরিত্রবান
অঞ্জুম (أنجم) – তারা, নক্ষত্র
অফরোজা (أفروزة) – দীপ্তিময়, উজ্জ্বল
অহিলা (أهلة) – চাঁদের আলো
অমিনা (أمينة) – বিশ্বস্ত, নিরাপদ
অফরীন (أفرين) – প্রশংসনীয়, মহিমান্বিত
অরিফা (عارفة) – জ্ঞানী, আলোকিত
অসিলা (أصيلة) – মর্যাদাশালী, বিশুদ্ধ
অরওয়া (أروى) – সুন্দরী, উদার
অতিকা (أثيقة) – খাঁটি, পবিত্র
অলিয়া (أوليا) – বন্ধু, সৎকর্মশীল
অফসানা (أفسانة) – গল্প, উপকথা
অশরাফা (أشرفة) – সম্মানিত, মহৎ
অলিমা (عليمة) – জ্ঞানী, বিজ্ঞ
অরিন (أرين) – শান্তি, পবিত্রতা
অদিহা (أديهة) – সুবুদ্ধিসম্পন্ন
অমাতুল্লাহ (أمة الله) – আল্লাহর দাসী
অবেদা (عابدة) – ইবাদতকারী
অঞ্জুমান (أنجمان) – সভা, নক্ষত্রসমূহ
অরবানা (أربانة) – বুদ্ধিমতী, বিচক্ষণ
অকিলা (عاقلة) – জ্ঞানী, বুদ্ধিমতী
অসফিয়া (أصفية) – পবিত্র, বিশুদ্ধ
অলিমা জান্নাত (عليمة جنة) – জান্নাতের জ্ঞানী
অফারিন জান্নাত (أفرين جنة) – জান্নাতের প্রশংসিত
অসিফা (أصيفة) – উচ্চ মর্যাদার অধিকারী
অফশা (أفشة) – উদার, সুন্দর
অরিশা (أريشة) – শান্তি, আনন্দ
অঞ্জুমা (أنجمة) – নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল
অবরিনা (أبرينا) – বিশুদ্ধ, সাধ্বী
অমাল (أمل) – আশা, আকাঙ্ক্ষা
অসফান (أصفر) – সোনার মতো উজ্জ্বল
অভিলা (أبيلة) – সুন্দরী, নম্র
অরশিয়া (أرشية) – জান্নাতের রাণী
অরওয়াহ (أروحه) – শান্তিপূর্ণ, কল্যাণকর
অশিলা (أشيلة) – ধৈর্যশীল, মহান
অভিজা (أبيجة) – সৌন্দর্যময়ী
অতিয়া (أثية) – মূল্যবান, গুণবতী
অমারা (أمارة) – নেতা, সজ্জিত
অবশিরা (أبشرة) – সুসংবাদবাহী
অলভিয়া (ألفية) – নিরবধি, অসীম
অযিফা (أزيفة) – সংগীতময়, সুরেলা
অজিলা (أجيلة) – দ্রুতগামী, তৎপর
অমৃতা (أمريطة) – অমর, অবিনশ্বর
অফিকা (أفيقة) – স্মার্ট, বিচক্ষণ
অবরিজা (أبريجة) – খাঁটি, সৌন্দর্যমণ্ডিত
অকসানা (أقصانة) – শক্তিশালী, সাহসী
অভিয়া (أبية) – উচ্চ মর্যাদাশীল
অরহানা (أرهانة) – সূর্যের আলো
অলাভিয়া (ألفية) – বিশুদ্ধতা, মহৎ
অসরা (أسرى) – রাত্রির ভ্রমণ
অস্মা (أسماء) – মর্যাদাবান, উচ্চতর
অরিনা (أرينة) – আত্মবিশ্বাসী, শক্তিশালী
অঞ্জুমা জান্নাত (أنجمة جنة) – জান্নাতের উজ্জ্বল তারা
অবশিরা জান্নাত (أبشرة جنة) – জান্নাতের সুসংবাদবাহী
অরিশা জান্নাত (أريشة جنة) – জান্নাতের শান্তি
অফিয়া (أفية) – কল্যাণময়
অরওয়া জান্নাত (أروحه جنة) – জান্নাতের কল্যাণ
অতিয়া জান্নাত (أثية جنة) – জান্নাতের মূল্যবান রত্ন
অমিনা জান্নাত (أمينة جنة) – জান্নাতের নিরাপদ
অসিলা জান্নাত (أصيلة جنة) – জান্নাতের মর্যাদাসম্পন্ন
অভিলা জান্নাত (أبيلة جنة) – জান্নাতের সৌন্দর্য
অরফা (أرفى) – সৌভাগ্যবান
অলিফা (أليفة) – বন্ধুত্বপূর্ণ
অতিয়া বুশরা (أثية بشري) – সুসংবাদদাতা মূল্যবান
অমিনা বুশরা (أمينة بشري) – বিশ্বস্ত সুসংবাদদাতা
অলিমা সালমা (عليمة سلمة) – জ্ঞানী শান্ত
অঞ্জুমা রাহিমা (أنجمة رحيمة) – দয়ালু নক্ষত্র
অরিশা তাহিরা (أريشة طاهرة) – পবিত্র শান্তি
অলাভিয়া সালমা (ألفية سلمة) – শান্ত বিশুদ্ধতা
অসিলা তাহিরা (أصيلة طاهرة) – পবিত্র মর্যাদাশালী
অফরোজা জান্নাত (أفروزة جنة) – জান্নাতের উজ্জ্বল
অফসানা জান্নাত (أفسانة جنة) – জান্নাতের গল্প
অরহানা তাহিরা (أرهانة طاهرة) – পবিত্র সূর্যের আলো
অকসানা জান্নাত (أقصانة جنة) – জান্নাতের সাহসী
অরিফা সালমা (عارفة سلمة) – জ্ঞানী শান্ত
অমারা জান্নাত (أمارة جنة) – জান্নাতের নেতা
অফিয়া রিদওয়ান (أفية رضوان) – জান্নাতের কল্যাণপ্রাপ্ত
অঞ্জুম তাহিরা (أنجم طاهرة) – পবিত্র নক্ষত্র
অলাভিয়া তাহিরা (ألفية طاهرة) – পবিত্র বিশুদ্ধতা
অরশিয়া জান্নাত (أرشية جنة) – জান্নাতের রানী
অফশা তাহিরা (أفشة طاهرة) – পবিত্র উদার
অফসানা তাহিরা (أفسانة طاهرة) – পবিত্র গল্প
অতিকা জান্নাত (أثيقة جنة) – জান্নাতের খাঁটি
অরহানা সালমা (أرهانة سلمة) – শান্ত সূর্যের আলো
অমিনা তাহিরা (أمينة طاهرة) – পবিত্র নিরাপদ
অফিকা তাহিরা (أفيقة طاهرة) – পবিত্র স্মার্ট
অসরা জান্নাত (أسرى جنة) – জান্নাতের রাতের আলো
অমাল জান্নাত (أمل جنة) – জান্নাতের আশা
অরিফা জান্নাত (عارفة جنة) – জান্নাতের জ্ঞানী
অলিমা রাহিমা (عليمة رحيمة) – দয়ালু জ্ঞানী
অঞ্জুমা তাহিরা (أنجمة طاهرة) – পবিত্র তারকা

"র" দিয়ে শুরু ৯২টি ইসলামিক মেয়েদের নাম ও অর্থ

  1. রাবেয়া (رابعة) – চতুর্থ, মহৎ
  2. রাহিলা (راحلة) – ভ্রমণকারী
  3. রাইসা (رائسة) – নেত্রী, সম্মানিত
  4. রাশিদা (رشيدة) – সৎপথে চলার অধিকারী
  5. রুমাইসা (رميصاء) – স্বর্ণালী বালুকণা
  6. রাহমা (رحمة) – দয়া, অনুগ্রহ
  7. রাকিবা (راكبة) – যাত্রী, তদারককারী
  8. রাওদা (روضة) – বাগান, জান্নাতের উদ্যান
  9. রুকাইয়া (رقيّة) – উন্নত, সমৃদ্ধ
  10. রাশিফা (راشفة) – পবিত্রতা, মর্যাদাশালী
  11. রায়হানা (ريحانة) – সুগন্ধি ফুল
  12. রাকিনা (راكينة) – শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল
  13. রাবিতা (رابطة) – বন্ধন, সম্পর্ক
  14. রিফা (رفاء) – উন্নতি, সমৃদ্ধি
  15. রুমানা (رمانة) – বেদানা ফল, জ্ঞানী
  16. রাহিলা জান্নাত (راحلة جنة) – জান্নাতের ভ্রমণকারী
  17. রাইসা তাহিরা (رائسة طاهرة) – পবিত্র নেত্রী
  18. রাশিদা সালমা (رشيدة سلمة) – শান্ত, সৎপথের
  19. রুকাইয়া বুশরা (رقيّة بشري) – সুসংবাদবাহী উন্নত
  20. রাশিফা জান্নাত (راشفة جنة) – জান্নাতের মর্যাদাসম্পন্ন
  21. রায়িফা (رايفة) – দয়ালু, সহানুভূতিশীল
  22. রাবিয়া (رابية) – উঁচু স্থান, পর্বত
  23. রুকসানা (رُكسانا) – উজ্জ্বল, আলোকিত
  24. রুমানা জান্নাত (رمانة جنة) – জান্নাতের বেদানা
  25. রওশান (روشن) – আলোকিত, উজ্জ্বল
  26. রাফিদা (رافدة) – দানশীল, সহায়ক
  27. রাহাত (راحة) – স্বস্তি, প্রশান্তি
  28. রুমাইলা (رُمَيْلَة) – নরম বালির মতো কোমল
  29. রাকিবা জান্নাত (راكبة جنة) – জান্নাতের যাত্রী
  30. রাওদা তাহিরা (روضة طاهرة) – পবিত্র বাগান
  31. রায়হানা সালমা (ريحانة سلمة) – শান্ত সুগন্ধি ফুল
  32. রাশিদা জান্নাত (رشيدة جنة) – জান্নাতের সৎপথের
  33. রুকাইয়া সালমা (رقيّة سلمة) – শান্ত উন্নত
  34. রিফা তাহিরা (رفاء طاهرة) – পবিত্র উন্নতি
  35. রওশান আরিফা (روشن عارفة) – জ্ঞানী উজ্জ্বল
  36. রাহমা জান্নাত (رحمة جنة) – জান্নাতের দয়া
  37. রাফিদা সালমা (رافدة سلمة) – শান্ত দানশীল
  38. রুমাইলা জান্নাত (رُمَيْلَة جنة) – জান্নাতের কোমলতা
  39. রাকিনা তাহিরা (راكينة طاهرة) – পবিত্র স্থিতিশীলতা
  40. রাবিতা সালমা (رابطة سلمة) – শান্ত সম্পর্ক
  41. রাশফা (راشفة) – মিষ্টভাষী, দয়ালু
  42. রাহিনা (راهينة) – স্থির, শান্ত
  43. রুহানী (روحاني) – আধ্যাত্মিক
  44. রওশান আরিফা (روشن عارفة) – উজ্জ্বল জ্ঞানী
  45. রাফিদা তাহিরা (رافدة طاهرة) – পবিত্র দানশীল
  46. রওশান জান্নাত (روشن جنة) – জান্নাতের আলো
  47. রাবিয়া তাহিরা (رابية طاهرة) – পবিত্র উঁচু মর্যাদা
  48. রুমাইসা বুশরা (رميصاء بشري) – সুসংবাদবাহী স্বর্ণালী
  49. রাইসা জান্নাত (رائسة جنة) – জান্নাতের নেত্রী
  50. রুমানা তাহিরা (رمانة طاهرة) – পবিত্র বেদানা
  51. রওশান সালমা (روشن سلمة) – শান্ত উজ্জ্বল
  52. রুকসানা জান্নাত (رُكسانا جنة) – জান্নাতের আলোকিত
  53. রাহমা তাহিরা (رحمة طاهرة) – পবিত্র দয়া
  54. রাহত জান্নাত (راحة جنة) – জান্নাতের প্রশান্তি
  55. রাকিবা বুশরা (راكبة بشري) – সুসংবাদবাহী যাত্রী
  56. রাশফা জান্নাত (راشفة جنة) – জান্নাতের মিষ্টভাষী
  57. রাহিনা সালমা (راهينة سلمة) – শান্ত স্থিরতা
  58. রুহানী জান্নাত (روحاني جنة) – জান্নাতের আধ্যাত্মিকতা
  59. রওশান তাহিরা (روشن طاهرة) – পবিত্র উজ্জ্বল
  60. রাফিদা জান্নাত (رافدة جنة) – জান্নাতের সহায়ক
  61. রাবেয়া বুশরা (رابعة بشري) – সুসংবাদবাহী মহৎ
  62. রাহিলা সালমা (راحلة سلمة) – শান্ত ভ্রমণকারী
  63. রাইসা বুশরা (رائسة بشري) – সুসংবাদবাহী নেত্রী
  64. রুমাইসা তাহিরা (رميصاء طاهرة) – পবিত্র স্বর্ণালী
  65. রাহাত তাহিরা (راحة طاهرة) – পবিত্র প্রশান্তি
  66. রাকিনা জান্নাত (راكينة جنة) – জান্নাতের স্থিতিশীলতা
  67. রুকসানা তাহিরা (رُكسانا طاهرة) – পবিত্র আলোকিত
  68. রাহমা বুশরা (رحمة بشري) – সুসংবাদবাহী দয়া
  69. রাশফা সালমা (راشفة سلمة) – শান্ত মিষ্টভাষী
  70. রাইসা সালমা (رائسة سلمة) – শান্ত নেত্রী
  71. রাবিয়া জান্নাত (رابية جنة) – জান্নাতের উচ্চ মর্যাদা
  72. রুমানা সালমা (رمانة سلمة) – শান্ত বেদানা
  73. রিফা জান্নাত (رفاء جنة) – জান্নাতের উন্নতি
  74. রাকিবা তাহিরা (راكبة طاهرة) – পবিত্র যাত্রী
  75. রাহমা সালমা (رحمة سلمة) – শান্ত দয়া
  76. রওশান তাহিরা (روشن طاهرة) – পবিত্র উজ্জ্বল
  77. রাফিদা বুশরা (رافدة بشري) – সুসংবাদবাহী দানশীল
  78. রাশিদা তাহিরা (رشيدة طاهرة) – পবিত্র সৎপথের
  79. রাহিনা জান্নাত (راهينة جنة) – জান্নাতের স্থিরতা
  80. রুহানী তাহিরা (روحاني طاهرة) – পবিত্র আধ্যাত্মিকতা
  81. রাশেদা (راشدة) – সৎপথে পরিচালিত
  82. রিজওয়ানা (رضوانة) – সন্তুষ্টি, জান্নাতের এক দরবার
  83. রুকাইয়া নূর (رقيّة نور) – আলোকিত উন্নতি
  84. রাহিনা জান্নাত (راهينة جنة) – জান্নাতের স্থিরতা
  85. রুহানী তাহিরা (روحاني طاهرة) – পবিত্র আধ্যাত্মিকতা
  86. রাশেদা তাহিরা (راشدة طاهرة) – পবিত্র সৎপথের
  87. রাওদা জান্নাত (روضة جنة) – জান্নাতের উদ্যান
  88. রাহমাতুল্লাহ (رحمة الله) – আল্লাহর দয়া
  89. রাকিবা সালমা (راكبة سلمة) – শান্ত যাত্রী
  90. রুহাইদা (رُهيدة) – কোমল হৃদয়ের অধিকারী
  91. রুকসানা জান্নাত (رُكسانا جنة) – জান্নাতের আলোকিত
  92. রামিসা (راميساء) – চমৎকার চেহারার অধিকারী

আল্লাহর কাছে মেয়েদের সবচেয়ে প্রিয় নাম

আল্লাহর কাছে মেয়েদের সবচেয়ে প্রিয় নাম গুলো জেনে নিন।নামের অর্থ শুধু পরিচয়ের মাধ্যম নয়। এটি মানুষের ব্যক্তিত্ব, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং জীবনধারার প্রতিফলন। ইসলামে নামের বিশুদ্ধতা ও অর্থের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কারণ একটি সুন্দর ও অর্থবহ নাম শুধু দুনিয়াতেই নয়, পরকালেও ব্যক্তির পরিচিতির অংশ হয়ে থাকে।আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় নামগুলোর মধ্যে রয়েছে যেসব নাম তাঁর গুণাবলী, রহমত, ও নৈতিক শিক্ষা প্রতিফলিত করে। বিশেষত, "ফাতিমা, মরিয়ম, রুকাইয়া, খাদিজা, আসিয়া, আমিনা" নাম অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও বরকতময় বলে গণ্য করা হয়।

এই নামগুলো ইসলামের মহীয়সী নারীদের নাম, যারা ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, ত্যাগ ও ঈমানের অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেছেন।উদাহরণস্বরূপ, ফাতিমা (فاطمة) নামটি ইসলামের সর্বশ্রেষ্ঠ নারী বিবি ফাতিমা (রা.)-এর নাম, যিনি মহানবী (সা.)-এর কন্যা ছিলেন এবং তাঁর জীবন ছিল সততা, ধর্মনিষ্ঠা ও ত্যাগের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। একইভাবে, মরিয়ম (مريم) নামটি হযরত ঈসা (আ.)-এর মা হযরত মরিয়ম (আ.)-এর নাম, যাঁর চরম ঈমান, পরিশুদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস আজও অনুকরণীয়।রুকাইয়া (رقيّة) নামটি মহানবী (সা.)-এর কন্যার নাম, যার অর্থ উন্নত বা উন্নতিসাধনকারী। 
নবজাতকের-ইসলামিক-সুন্দর-নাম-মেয়ে
খাদিজা (خديجة) ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রথম স্ত্রী, যিনি ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী, মহান দানশীল এবং প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী নারী। আমিনা (آمنة) নামটি নবী (সা.)-এর মাতার নাম, যার অর্থ নিরাপদ বা শান্তিতে থাকা।এই নামগুলো কেবলমাত্র সুন্দর ও অর্থবহ নয়, বরং ইসলামের ইতিহাস ও শিক্ষা থেকে প্রেরণা গ্রহণের অন্যতম মাধ্যম। একজন নবজাতক কন্যার জন্য এমন নাম বাছাই করা উচিত, যা তার চারিত্রিক গুণাবলী ও ভবিষ্যৎ জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং যা আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর কাছে প্রিয়।

লেখক এর শেষ কথাঃ নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে 

নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে এই আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে হয়তোবা এই আর্টিকেল থেকে আপনি আপনার ছোট্ট মেয়ের জন্য সুন্দর ইসলামিক নাম বেছে নিতে সক্ষম হয়েছেন। নাম একজন মানুষের মূল্যবান একটি পরিচয়। এজন্য নাম রাখতে হলে অবশ্যই ইসলামিক নাম রাখতে হবে। তাছাড়া নামের অর্থ জেনে নাম রাখা ভালো।একজন শিশুর নাম তার সারাজীবনের পরিচয় বহন করে।

তাই নাম রাখার ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে এবং ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে অর্থবহ ও সুন্দর নাম নির্বাচন করা উচিত। আল্লাহ আমাদের সকল সন্তানদের কল্যাণ দান করুন আমিন।নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম মেয়ে এই আর্টিকেলটি পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কিউফুল ওয়েবসাইটতের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url