ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান- সম্পর্কে জেনে নিন
Arif
৭ ফেব, ২০২৫
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। জন্মের পর থেকে সবাই ফর্সা হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে রঙের পরিবর্তন ঘটে । কেউ
ফর্সা আবার কেউ কালো আবার কেউ শ্যামলা রূপ ধারণ করে। যাদের চেহারা সৌন্দর্য
বৃদ্ধি পায় না। কালো শ্যামলা থাকে তারা চায় নিজের চেহারা আরও উজ্জ্বল করতে। এই
জন্য আপনার মাঝে চেহারা উজ্জ্বল
করা এবং ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান নিয়ে আলোচনা করব এই
আর্টিকেলে। অবশ্যই আপনি আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ এবং ধৈর্য ধারণ করে পড়ুন।
আপনার চেহারা আকর্ষণীয় করার সমাধান পেয়ে যাবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে বিস্তারিত
প্রত্যেক মানুষ চেহারা সুন্দর করার জন্য বিভিন্ন প্রকার সাবান ব্যবহার করে। এবং
তা থেকে দেখা যায় । চেহারার কোন উন্নতি ঘটে না। কিছুক্ষণের জন্য চেহারা
উজ্জ্বলতা দেখায় আবার পরবর্তী যা তাই হয়ে যায়। চেহারায় ফোড়া দাগ বিভিন্ন
ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে । যা চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় । এজন্য ফর্সা
হওয়া সাবান নিজেকে ঘরোয়া উপায়ে তৈরি করে নিতে হবে। সেটা সবকিছু প্রাকৃতিক ভাবে
কিছু সাবান আছে।
আরো পড়ুনঃ........
সেই সাবানগুলো ব্যবহার করলে ফর্সা হওয়া যায়। সেই সাবান নিয়ে আর্টিকেল আলোচনা
করব। কোন সাবান ব্যবহার করলে ভালো হবে। সেই সাবানের নাম জানাবো একটা কথা মানতে
হবে সাবান শুধু চেহারায় ধুলাবালি লেগে থাকা পরিষ্কার করার জন্যই ব্যবহার করতে
হয়। তো অতিরিক্ত সাবন ব্যবহার করলে । যেমন ধীরে ধীরে সাবান ক্ষয় হয়। তেমনি
চেহারার একটি অংশ ক্ষয় হতে থাকে ।
এজন্য সাবানের মাখা বা ব্যবহার করা একটু কমিয়ে দিতে হবে। এবং যে সাবান চেহারা
এবং ত্বকের জন্য উপকারী সেই সাবান ব্যবহার করতে হবে । তাছাড়া ব্যবহার করতে পারেন
ফেসওয়াশ এটাও শুধু চেহারার জন্য ব্যবহার করতে হয়। এই ফেসওয়াশে আছে বিভিন্ন
ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস প্রতিরোধ করার ক্ষমতা ।
এজন্য ফেসওয়াশ ব্যবহার করা আপনার জন্য নিরাপদ। ফেসওয়াশ দেখে শুনে ব্যবহার
করবেন কারন অনেক ধরনের ফেসওয়াশ আছে যেগুলো ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।
ফর্সা হওয়ার কিছু সাবানের নাম নিচে দেওয়া হল যেমনঃ
( D-ne Nano Kojic White / Double Whitening Suite SOAP) এই সাবানে
আছে গোটা পাপায়া ক্যারোট আর ভোটিং ভিটামিন বি ভিটামিন বি২ এবং কজি আহা
বাহা। ব্রণ হওয়ার থেকে রোধ করে। এবং ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা করে।
(Kojic Whitening SOAP) ভিটামিন বি৩, ভিটামিন ই ,ভিটামিন সি। যা সমস্ত শরীর
ফর্সা করার কার্যকারিতা ক্ষমতা রয়েছে । এটি আপনার শরীর ও সমস্ত জায়গা উজ্জ্বল
এবং রোগ প্রতিরোধ করবে।
(Madam White Rice Milk+ Argan Oil SOAP) ত্বকের কালো দাগ মেছতা ব্রণ এবং
ত্বকের উপর জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে। ৭ দিনের মধ্যে ফলাফল পাওয়া
যায়। এই সাবানে আছে কোকোনাট অয়েল, কজিস এসিড, সুইট orange ভিটামিন
সি ভিটামিন ই ভিটামিন সি২।
(Kojic Papaya- Kojic Acid Plus+) ত্বক ফর্সা করার জন্য বেশ উপকারী একটি সাবান।
মুখের স্পট দূর করে। এই সাবানে আছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি। মুখ ধবধবে ফর্সা
করতে সাহায্য করে। মুখে কোন তেল বা ময়লা যুক্ত। কোন কিছু থাকেলে তা খুব দূরত্ব
দূর করে এবং মুখে মেছতা দূর করার জন্য বেশ উপকারী আর মুখে দাগ থাকলে সেটাও
খুব দ্রুত সমাধান করে।
ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায়ে সাবান তৈরি উপকরণ
প্রাকৃতিক ভাবে ঘরে বসে সাবান তৈরি করে। সেই সাবান নিজের ব্যবহার করলে অনেক
পরিবর্তন ঘটে। নিজের চেহারা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। ত্বকের কোন ধরনের দাগ মেছতা ব্রণ। এমন বিভিন্ন সমস্যা থাকলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এজন্য যে
সাবান তৈরি ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম মেনে তারপর সাবান তৈরি করতে হবে। অবশ্যই
প্রাকৃতিক ভাবে সাবান তৈরি করার অনেক উপকরণ আছে।
সহজ নিয়মে আলোচনা করছি। অনেকগুলো প্রাকৃতিক উদ্ভিদ আছে সেগুলো দিয়ে সাবান তৈরি করলে। অল্প কিছুদিন ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে ত্বকের দাগ মুক্ত হবে ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর হবে। যেমনঃ
কাচা হলুদ
কমলা লেবু
নিমপাতা
অ্যালোভেরা
গ্লিসারিন সাবান বেজ
নারকেল তেল
লেবুর রস
কোজিক অ্যাসিড পাউডার
চা পাতি
প্রাকৃতিক ভাবে নিম পাতা সাবান তৈরি এবং ব্যবহার
প্রাকৃতিকভাবে সাবান তৈরি করা সবচেয়ে ভালো। নিম পাতা সাবানে আছে এন্টিবায়োটিক
ভাইরাস মুক্ত করার কার্যকরী ক্ষমতা। নিমপাতা সাবান প্রতিনিয়ত ব্যবহার করলে
ত্বকের যেকোন সমস্যা রো্ধ করা যায়। ত্বক উজ্জ্বলতা ও ব্রণ ত্বকে
বিভিন্ন প্রকারের দাগ। এমন অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে। নিম পাতা সাবান বেশ
কার্যকরী। নিম পাতায় আছে ভিটামিন সি ভিটামিন ই ভিটামিন ডি।
আরো পড়ুনঃ........
এই জন্য ঘরোয়া উপায়ে নিম পাতার সাবান তৈরি করতে হবে। কিছু পরিষ্কার
নিমপাতা সংগ্রহ করতে হবে । তারপর সংগ্রহ করতে হবে সাবান বেজ। এবং লাগবে ভিটামিন ই
ক্যাপসুল দুই থেকে তিনটি। নিমপাতা ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। নিম
পাতা পাঠায় বেতে বা মিক্সারে পেস্ট বানাতে হবে। এবং সাবানের বেশ কুচি কুচি
করে কেটে।
আগুনে হিট দিয়ে গলাতে হবে। সম্পূর্ণ গলে গেলে । তখন নিম পাতার পেস্ট
গলে যাওয়া। গ্লিসারিন সাবান বেজের মধ্যে ছেরে দিয়ে। ভালো করে মিশ্রণ করতে
হবে। আগুনের চুলা থেকে নামিয়ে। একটি প্লাস্টিকের সাস এর মধ্যে ২০ থেকে ৩০
মিনিট রেখে ঠান্ডা করতে হবে।
যদি সাস না থাকে তাহলে একটি কাগজ দিয়ে তরী করবেন। তারপর থেকে সাবানটি
ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবে বাড়িতে বসে খুব সহজে। এই ভাবে নিম পাতার সাবান তৈরি
করতে পারেন।
কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরি
কাঁচা হলুদ মানব দেহের জন্য বেশ কার্যকরী। কাঁচা হলুদ সম্পর্কে আমরা হয়তো বা
অনেক কিছু জানি। প্রতিনিয়ত কাঁচা হলুদ এবং নিমের পাতা। একসাথে বেটে ব্যবহার
করে থাকি। কাঁচা হলুদ আসে শক্তিশালী ভিটামিন ডি। যার ফলে দেহর ত্বকের যে কোন রোগ
থেকে মুক্তি পেতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাড়িতে বসে কাঁচা হলুদের সাবান তৈরি
করুন। কাঁচা হলুদের সাবান ব্যবহার করার ফলে দেহের বিভিন্ন অংশের কালো দাগ
ফোড়া এলার্জি চর্ম রোগের মত মারাত্মক রোগ থেকে মুক্ত পেতে পারেন।
এজন্য
বাইরে সাবান ব্যবহার করার চাইতে নিজে বাড়িতে বসে সাবান তৈরি করুন।। হলুদের
সাবান ব্যবহার করলে।ত্বকের কোন ক্ষতিকার ভাইরাস আক্রমণ করতে পারবে না।কাঁচা হলুদের সাবান যেভাবে তৈরি করবেন। এজন্য পরিষ্কার হলুদ সংগ্রহ করতে হবে। তার
সাথে রাখতে হবে সাবান বেজ। এবং লেবুর রস। এরপরে কাঁচা হলুদ পানি দিয়ে ভালো করে
ধুয়ে পরিষ্কার করে মিক্সার অথবা পাটায় বেটে পেস্ট বানাতে হবে। সাবান বেজ চুলায়
গরম করে সম্পূর্ণ গলাতে হবে।
সম্পূর্ণ গলে গেলে হলুদের পেস্ট এবং দুই থেকে তিন চামস লেবুর রস। এবং ভিটামিন
ই ক্যাপশুল ১-২ টি। কোজিক অ্যাসিড পাউডার ২-৩ চামস। গলে যাওয়া সাবান
বেজের মধ্যে দিয়ে। ভালো করে মিশ্রণ করতে হবে। তার পর চুলা থেকে নামিয়ে।কাগজের তৈরি এবং প্লাস্টিকের তৈরি সাসের মধ্যে ঢেলে। ২০- ২৫ মিনিট ঠান্ডা
করতে হবে। তারপরে কাঁচা হলুদের প্রাকৃতিক ভাবে ভিটামিন ডি যুক্ত সাবান তৈরি হবে।
অ্যালোভেরা সাবানের উপকারিতা
অ্যালোভেরা সাবান ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী। অ্যালোভেরা আছে বিভিন্ন ভিটামিন ডি
ভিটামিন সি। অ্যালোভেরা ত্বকের গভীর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস
থেকে ত্বক নিরাপদ রাখে। ত্বকের যে কোন কালো দাগ এবং ফোড়া, ব্রণ থাকলে তা খুব দূরত
সমাধান করে। এজন্য অ্যালোভেরা সাবান ব্যবহার করতে হবে। প্রাকৃতিকভাবে অ্যালোভেরা সাবান তৈরি করতে লাগবে সাবান বেজ। এবং
পরিষ্কার অ্যালোভেরা পেস্ট তৈরি করতে হবে।
যাতে রাখতে হবে দুই থেকে তিন চামচ
নারিকেল তেল এবং দুই চামস লেবুর রস এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল এক থেকে দুইটি।
তাছাড়া রাখতে হবে অ্যাসিড পাউডার। সাবানের বেস আগুনে গরম করে গলাতে হবে। সম্পূর্ণ সাবানের বেজ গলে গেলে ওর মধ্যে লেবুর রস এবং নারিকেল তেল ভিটামিন ই
ক্যাপসুল অ্যাসিড পাউডার। এবং এলোভেরা পেস্ট দিয়ে ভাল করে মিশ্রণ
করার পর আগুন থেকে নামিয়ে প্লাস্টিক।
অথবা যেকোনো সাবানের সাসের মধ্যে ঢেলতে
হবে। এরপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট ঠান্ডা করে করেতে হবে।প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়ে অ্যালোভেরা সাবান তৈরি হবে।
এই সাবান নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের কোন সমস্যা হবে না।
পুরো শরীর ফর্সা করার সমাধান
পুরো শরীর উজ্জ্বল করা খুবই সহজ । এজন্য আপনাকে ভালো সাবান ব্যবহার করতে হবে
নিয়মিত। সাবানের মধ্যে অনেক সাবান আছে। যে সাবান কোন উপকারে আসে না। ব্যবহার
করার ফলে ত্বক খসখসে হয়ে যায়। ত্বকে বিভিন্ন ফুরা, দাগ দেখা যাই। এই সব সাবান
ব্যবহার করার থেকে সতর্ক হতে হবে । ভালো সাবান ব্যবহার করতে হবে। আর্টিকেলের
মধ্যে যে সাবান নিয়ে আলোচনা করেছি। এই সাবান ব্যবহার করতে পারেন ।
এই সাবানে আপনার পুরো শরীর উজ্জ্বল করবে। এবং ত্বকের কোন ধরনের ক্ষতিকর ভাইরাস
থাকলে তা রোধ করবে। প্রত্যেকটা মানুষের রং ভিন্ন রকম কেউ সামলা কেউ কালো
আবার কেউ ফর্সা। এজন্য একটা কথা মানতে হবে ।মানুষ জন্মের পর থেকে যে রঙ্গে
নির্ধারিত হয় সেই রং কখনো পাল্টানো যায় না। কিছু পরিবর্তন হয় রংটা পরিষ্কার
দেখতে উজ্জ্বল লাগে।
যে সাবানগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এই সাবানগুলো ব্যবহার করবেন। বিশেষ করে
প্রাকৃতিক ভাবে বাড়িতে বসে সাবান তৈরি করলে । ওই সাবানে অনেক উপকারী। চেহারা
ত্বক সতেজ রাখে কালো বা শ্যামলা চেহারা উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
ফেসওয়াশ নাকি সাবান ব্যবহার করবেন
একশোর মধ্যে ৯৫ ভাগ সাবান ব্যবহার করে ৪ ভাগ মানুষ ফেসওয়াশ ব্যবহার করে অনেক
সময় দেখা যায় অতিরিক্ত সাবান ব্যবহার কারণে ত্বকের খসখসে ভাব এবং বিভিন্ন
দাগড়া ছোট ছোট ফোড়া দেখা যায়। সাবান যেমন ক্ষয় হয়। তেমনি সাবান কিন্তু
ত্বক ক্ষয় করে । এই জন্য সাবান ব্যবহার করার আগে সতর্ক হতে হবে। দাম একটু বেশি
হলেও ভালো। সব সমায় ভালো সাবান ক্রয় করতে হবে।
ফেসওয়াশ মুখের ব্যবহার করার জন্য তৈরি । এজন্য ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে কোন ক্ষতি
হয় না। বিভিন্ন প্রকার এন্টিবায়োটিক ভিটামিন সি পুষ্টি থাকে। চেহারা এবং
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ত্বক সতেজ রাখে। ত্বকের যেকোন কালো দাগ ফোড়া থাকলে
দ্রুত করে রোধ করে। অবশ্যই দেখে শুনে ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে
হবে।
আরো পড়ুনঃ........
লেখকের শেষ কথাঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান নিয়ে আলোচনা করেছি। অবশ্যই ভালো সাবান
ব্যবহার করবেন। কারণ সাবানের মধ্যে বিভিন্ন প্রকারের সাবান আছে যেসব সাবান
আপনার ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করেছি এই সাবানগুলো হয়তোবা আপনার
ত্বক ফর্সা করতে পারে।তারপরেও আপনি দেখেশুনে ব্যবহার করবেন। এবং আপনি প্রাকৃতিক
মাধ্যমে নিজ ঘরে বসে সাবান তৈরি করতে পারেন। সেই সাবান ব্যবহার করলে আপনার কোন ক্ষতি হবেনা ।
বরঞ্চ আপনার
চেহারার উজ্জ্বলতা বাড়াবে । চেহারার কোন ক্ষতিকর পদার্থের থাকলে
তার আক্রমণ থেকে রক্ষা করবে। এই আর্টিকেলে ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান তৈরি করার ব্যাপারে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছি ।এবং প্রাকৃতিক উপায়ে কি ভাবে সাবান তৈরি করবেন সেই ভাপারেই আলোচনা করেছি।
আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য
ধন্যবাদ......।
কিউফুল ওয়েবসাইটতের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url